Sunday, 8 November 2015
যে সকল হরামকে মানুষ তুচ্ছ মনে করে ২য় পব
যে সকল হারামকে মানুুষ তুচ্ছ মনে করে ১ম পব
Tuesday, 20 October 2015
হযরত মুসা ও হারুন আঃ
পূর্ব ইতিহাসমূসা (আঃ)-এর পরিচয়মূসা ও ফেরাঊনের কাহিনীমূসা নদীতে
নিক্ষিপ্ত হ’লেনযৌবনে মূসাযুবক মূসা খুনী হ’লেনমূসার পরীক্ষা সমূহনবুঅত-পূর্ব ১ম
পরীক্ষা : হত্যা থেকে বেঁচে যাওয়া২য় পরীক্ষা : মাদিয়ানে হিজরতমাদিয়ানের
জীবন : বিবাহ ও সংসারপালন৩য় পরীক্ষা: মিসর অভিমুখে যাত্রা ও পথিমধ্যে
নবুঅত লাভনয়টি নিদর্শনসিনাই হ’তে মিসরমূসার পাঁচটি দো‘আমূসা হ’লেন
কালীমুল্লাহমূসা (আঃ)-এর মিসরে প্রত্যাবর্তনফেরাঊনের নিকটে মূসা (আঃ)-এর
see more
Friday, 31 July 2015
বিএ নামায
বিত্র নামায সুন্নাতে মুআক্কাদাহ। এ নামায আদায় করতে মহানবী (সাঃ) উম্মতকে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করতেন। হযরত আলী
(রাঃ) বলেন, ‘বিত্র ফরয নামাযের মত অবশ্যপালনীয় নয়; তবে আল্লাহর রসূল (সাঃ) তাকে সুন্নতের রুপদান করেছেন; তিনি
বলেছেন, “অবশ্যই আল্লাহ বিত্র (জোড়হীন), তিনি বিত্র (জোড়শূন্যতা বা বেজোড়) পছন্দ করেন। সুতরাং তোমরা বিত্র
(বিজোড়) নামায পড়, হে আহলে কুরআন!” (আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, নাসাঈ, সুনান, ইবনে মাজাহ্, সুনান, ইবনে খুযাইমাহ্,
সহীহ, সহিহ তারগিব ৫৮৮নং)
Thursday, 30 July 2015
কবীরা গুনাহ কি
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর । আমরা শুধু তারই প্রশংসা করি এবং তার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি ও তার নিকট ক্ষমা চাই। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দিবেন কেউ তাকে গোমরাহ করতে পারবে না। আর আল্লাহ যাকে গোমরাহ করেন তাকে কেউ পথ দেখাতে পারে না এবং আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোন উপাস্য নেই। তিনি একক, তার কোন শরীক নেই। আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল।
ইরশাদ হচ্ছে-
সালাতে বুকে হাত বাধা ও নাভীর নিচে হাত বাধা
যঈফ দলীলসমূহ প্রমানসহ নিচে উপস্থাপন করা হলো <<<<
দুই হাতের আংগুল সমূহ ক্বিবলামুখী খাড়াভাবে কাঁধ অথবা কান
পর্যন্ত উঠিয়ে দুনিয়াবী সবকিছুকে হারাম করে দিয়ে স্বীয় প্রভুর
মহত্ত্ব ঘোষণা করে বলবে ‘আল্লা-হু আকবার’ (আল্লাহ সবার
চেয়ে বড়)। তারপর বাম হাতের উপরে ডান হাত, বুকের
উপরে বেঁধে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর সম্মুখে নিবেদিত চিত্তে সিজদার
স্থান বরাবর দৃষ্টি রেখে দাড়াতে হবে।
মহানআল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা আল্লাহর জন্য
নিবিষ্টচিত্তে দাঁড়িয়ে যাও’। বাকারাহ- ২/২৩৮
হাত বাঁধার সময় দুই কানের লতি বরাবর দুই হাতের
বৃদ্ধাঙ্গুলী উঠানোর হাদীস যঈফ। আবু দাউদ-৭৩৭
# ইবনে হুজাইফা(রাঃ) মুরসাল হাদীসে বলেন, “নবীজি(সঃ) সালাতের
সময় বুকের উপর হাত বাধতেন”।-নাসিরউদ্দিন আলবানী। জাকির
নায়েক বক্তৃতা সামগ্রী - ৫ম খন্ড - পৃষ্ঠা- ৮৫
Saturday, 4 July 2015
হযরত ইউসুফ আঃ
নবীগণের মধ্যে হযরত ইউসুফ (আঃ) হ’লেন একমাত্র নবী, যাঁর পুরা কাহিনী একটি মাত্র সূরায় ধারাবাহিকভাবে বর্ণিত হয়েছে। সূরা ইউসুফ-এর ১১১টি আয়াতের মধ্যে ৩ থেকে ১০১ আয়াত পর্যন্ত ৯৯টি আয়াতে ইউসুফের কাহিনী বিবৃত হয়েছে। এ ছাড়া অন্যত্র কেবল সূরা আন‘আম ৮৪ এবং সূরা মুমিন ৩৪ আয়াতে তাঁর নাম এসেছে।
রোজাবস্থায় বীর্যপাত ও স্বপ্নদোস
আলহামদুলিল্লাহ্ ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু
আলা রাসূলিল্লাহ, আম্মাবাদঃ
রামাযান মাসে সাউম পালনকারী ভাইদের পক্ষ
থেকে উপরোক্ত বিষয়ে প্রায় প্রায় প্রশ্ন করা হয়।
এ সম্পর্কে শরীয়ার সঠিক বিধান না জানা থাকার
কারণে অনেকে অনেক রকমের ধারণা করে। কেউ
মনে করে তার রোযা নষ্ট হয়ে গেছে, কেউ বলে
রোযা মাকরূহ হয়ে গেছে, কেউ ভাবে তার দ্বারা
গুনাহ হয়ে গেছে আর কেউ সংশয়ে থাকে। তাই
সংক্ষিপ্তাকারে বিষয়টির শারঈ সমাধান উল্লেখ
করার নিয়ত করেছি। আল্লাহই তাওফীকদাতা।
প্রথমতঃ আমাদের মনে রাখা উচিৎ যে, রোযা/
সূরা কাহাফে লুকানো রহস্য ও দাজ্জাল
দাজ্জাল
কখনো ভেবে দেখেছেন কি কেন আল্লাহর রাসূল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের
প্রতি জুমু’আর দিন সূরা কাহাফ পাঠ করতে
বলেছেন? আসুন জানার চেষ্টা করি,
এই সূরাটিতে মোট চারটি শিক্ষণীয় ঘটনা আছে,
প্রতিটি ঘটনাতেই আছে বুদ্ধিমান লোকদের জন্য
উপদেশ। আসুন সেই ঘটনাগুলো ও তার শিক্ষাগুলো
কি জানার চেষ্টা করিঃ
কবরের আযাব
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রায়ই তার
সাহাবীদেরকে জিজ্ঞেস করতেন যে, তোমাদের
মাঝে কেউ কি কোনো স্বপ্ন দেখেছ ?একদিন
সকালে তিনি নিজেই বলতে লাগলেন যে, আজ
রাতে আমার নিকট দুজন লোক এল এবং বায়তুল
মুকাদ্দাসের দিকে নিয়ে গেল।যাওয়ার পথে আমরা
শায়িত একটি লোকের নিকট দিয়ে অতিক্রম
Monday, 6 April 2015
হযরত দাউদ আঃ
হযরত সোলায়মান আঃ
হযরত ইউনূছ আঃ
হযরত শোআয়েব আঃ
হযরত আইয়ূব (আঃ)
হযরত ইয়াকুব আঃ
হযরত ইসহাক আঃ
হযরত ইসমাইল আঃ
হযরত লূত আঃ
Sunday, 5 April 2015
হযরত ইব্রাহীম আঃ
হযরত ছালেহ আঃ
হযরত হূদ আঃ
হযরত ইদরীস আঃ
হযরত নূহ্ আঃ
হযরত যাকারিয়া ও ইয়াহইয়া আঃ
হযরত আদম আঃ
Saturday, 24 January 2015
Muslim sharif
১। আবূ খায়সামা যুহায়র ইবনুূু হারব (রহঃ) ইয়াহইয়া ইবনুূু ইয়া’মার (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন। তিনি (ইয়াহইয়া ইবনুূু ইয়া’মার) বলেন, সর্বপ্রথম তাকদীর’ সম্পর্কে বসরা শহরে মাবাদ আল জুহানী কথা তোলেন। আমি (ইয়াহইয়া ইবনুূু ইয়া’মার) এবং হুমায়দ ইবনুূু আব্দুর রহমান আল হিমায়রী হাজ্জ (হজ্জ) অথবা উমরা আদায়ের জন্য মক্কা মু’আযযামায় আসলাম। আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলাম যে, যদি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কোন সাহাবীর সাক্ষাৎ পাই তাহলে তাঁর কাছে এসব লোক তাকদীর সম্পর্কে যা বলে বেড়াচ্ছে, সে বিষয়ে জিজ্ঞেস করতাম। সৌভাগ্যক্রমে মসজিদে নববীতে আমরা আবদুল্লাহ ইবনুূু উমর ইবনুূু খাত্তাব (রাঃ)-এর দেখা পাই। আমরা তাঁর কাছে গিয়ে একজন তাঁর ডানপাশে এবং আর একজন বামপাশে বসলাম। আমার মনে হলো, আমার সাথী চান যে, আমিই কথা বলি। আমি আরয করলাম, হে আবূ আবদুর রহমান! আবদুল্লাহ ইবনুূু উমর (রাঃ)-এর কুনিয়াত ছিল আবূ আবদুর রহমান। আমার দেশে এমন কতিপয় লোকের আবির্ভাব হয়েছে যারা কুরআন পাঠ করে এবং ইল্মে দ্বীন সম্পর্কে গবেষণা করে। তিনি তাদের অবস্হা সম্পর্কে আরো কিছু উল্লেখ করেন এবং বলেন যে, তারা মনে করে তাকদীর- বলতে কিছু নেই। সবকিছু তাৎক্ষনিকভাবে ঘটে। আবদুল্লাহ ইবনুূু উমর (রাঃ) বললেন, তাদের সাথে তোমাদের দেখা হলে বলে দিও যে, তাদের সাথে আমার কোন সস্পর্ক নেই এবং আমার সঙ্গে তাদেরও কোন সম্পর্ক নেই। আল্লাহর কসম! যদি এদের কেউ উহুদ পাহাড় পরিমাণ সোনার মালিক হয় এবং তা আল্লাহর রাস্তায় খরচ করে, তাকদীরের প্রতি ঈমান না আনা পর্যন্ত আল্লাহ তা কবুল করবেন না। তারপর তিনি বললেন, আমাকে আমার পিতা উমর ইবনুূু খাত্তাব (রাঃ) হাদীস শুনিয়েছেন যে, একদা আমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর খিদমতে ছিলাম। এমন সময় একজন লোক আমাদের কাছে এসে হাযির হলেন। তাঁর পরিধানের কাপড় ছিল সা’দা ধবধবে, মাথার কেশ ছিল কাল কুচকুচে। তাঁর মধ্যে সফরের কোন চিহ্ন ছিল না। আমরা কেউ তাঁকে চিনি না। তিনি নিজের দুই হাঁটু নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর দুই হাঁটুর সাথে লাগিয়ে বসে পড়লেন আর তার দুই হাত নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর দুই উরুর উপর রাখলেন। তারপর তিনি বললেন, হে মুহাম্মদ! আমাকে ইসলাম সম্পর্কে অবহিত করুন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ইসলাম হল, তুমি এ কথার সাক্ষ্য প্রদান করবে যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই এবং নিশ্চয়ই মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল, সালাত (নামায/নামাজ) কায়েম করবে, যাকাত আদায় করবে, রামাযানের রোযা পালন করবে এবং বায়তুল্লাহ পৌছার সামর্থ্য থাকলে হাজ্জ (হজ্জ) পালন করবে। আগন্তুক বললেন, আপনি ঠিকই বলেছেন। তার কথা শুনে আমরা বিষ্মিত হলাম যে, তিনিই প্রশ্ন করেছেন আর তিনিই-তা সত্যায়িত করছেন। আগন্তুক বললেন, আমাকে ঈমান সম্পর্কে অবহিত করুন। রাসুল বললেনঃ ঈমান হল আল্লাহর প্রতি, তার ফেরেশতাদের প্রতি, তার কিতাবসমূহের প্রতি, তার রাসুলগণের প্রতি এবং আখিরাতের প্রতি ঈমান আনবে, আর তাকদিরের ভালমন্দের প্রতি ঈমান রাখবে। আগন্তুক বললেন, আপনি ঠিকই বলেছেন। তারপর বললেন, আমাকে ইহসান সম্পর্কে অবহিত করুন। রাসুল বললেনঃ ইহসান হলো, এমনভাবে ইবাদত-বন্দেগী করবে যেন তুমি আল্লাহকে দেখছ, যদি তুমি তাকে নাও দেখ, তাহলে ভাববে তিনি তোমাকে দেখছেন। আগন্তুক বললেন, আমাকে কিয়ামত সম্পর্কে অবহিত করুন। রাসুল বললেনঃ এ বিষয়ে প্রশ্নকারীর চাইতে যাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছে তিনি অধিক অবহিত নন। আগন্তুক বললেন, আমাকে এর আলামত সম্পর্কে অবহিত করুন। রাসুল বললেনঃ তা হলো এই যে, দাসী তার প্রভুর জননী হবে; আর নগ্নপদ, বিবস্ত্রদেহ দরিদ্র মেষপালকদের বিরাট বিরাট অট্টালিকার প্রতিযোগিতায় গর্বিত দেখতে পাবে। উমর ইবনুূু খাত্তাব (রাঃ) বললেন যে, পরে আগন্তুক প্রস্হান করলেন। আমি বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলাম। তারপর রাসুল আমাকে বললেন, হে উমর! তুমি জানো, এই প্রশ্নকারী কে? আমি আরয করলাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই সম্যক জ্ঞাত আছেন। রাসুল বললেনঃ তিনি জিবরাঈল। তোমাদের তিনি দ্বীন শিক্ষা দিতে এসেছিলেন।