Friday, 31 July 2015

বিএ নামায

বিত্র নামায
বিত্র নামায সুন্নাতে মুআক্কাদাহ। এ নামায আদায় করতে মহানবী (সাঃ) উম্মতকে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করতেন। হযরত আলী
(রাঃ) বলেন, ‘বিত্র ফরয নামাযের মত অবশ্যপালনীয় নয়; তবে আল্লাহর রসূল (সাঃ) তাকে সুন্নতের রুপদান করেছেন; তিনি
বলেছেন, “অবশ্যই আল্লাহ বিত্র (জোড়হীন), তিনি বিত্র (জোড়শূন্যতা বা বেজোড়) পছন্দ করেন। সুতরাং তোমরা বিত্র
(বিজোড়) নামায পড়, হে আহলে কুরআন!” (আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, নাসাঈ, সুনান, ইবনে মাজাহ্, সুনান, ইবনে খুযাইমাহ্,
সহীহ, সহিহ তারগিব ৫৮৮নং)

Thursday, 30 July 2015

কবীরা গুনাহ কি

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর । আমরা শুধু তারই প্রশংসা করি এবং তার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি ও তার নিকট ক্ষমা চাই। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দিবেন কেউ তাকে গোমরাহ করতে পারবে না। আর আল্লাহ যাকে গোমরাহ করেন তাকে কেউ পথ দেখাতে পারে না এবং আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোন উপাস্য নেই। তিনি একক, তার কোন শরীক নেই। আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল।
ইরশাদ হচ্ছে-


সালাতে বুকে হাত বাধা ও নাভীর নিচে হাত বাধা

>>>> সালাতে বুকে হাত বাঁধা এবং নাভীর নীচে হাত বাঁধার
যঈফ দলীলসমূহ প্রমানসহ নিচে উপস্থাপন করা হলো <<<<

দুই হাতের আংগুল সমূহ ক্বিবলামুখী খাড়াভাবে কাঁধ অথবা কান
পর্যন্ত উঠিয়ে দুনিয়াবী সবকিছুকে হারাম করে দিয়ে স্বীয় প্রভুর
মহত্ত্ব ঘোষণা করে বলবে ‘আল্লা-হু আকবার’ (আল্লাহ সবার
চেয়ে বড়)। তারপর বাম হাতের উপরে ডান হাত, বুকের
উপরে বেঁধে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর সম্মুখে নিবেদিত চিত্তে সিজদার
স্থান বরাবর দৃষ্টি রেখে দাড়াতে হবে।
মহানআল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা আল্লাহর জন্য
নিবিষ্টচিত্তে দাঁড়িয়ে যাও’। বাকারাহ- ২/২৩৮
হাত বাঁধার সময় দুই কানের লতি বরাবর দুই হাতের
বৃদ্ধাঙ্গুলী উঠানোর হাদীস যঈফ। আবু দাউদ-৭৩৭
# ইবনে হুজাইফা(রাঃ) মুরসাল হাদীসে বলেন, “নবীজি(সঃ) সালাতের
সময় বুকের উপর হাত বাধতেন”।-নাসিরউদ্দিন আলবানী। জাকির
নায়েক বক্তৃতা সামগ্রী - ৫ম খন্ড - পৃষ্ঠা- ৮৫


Saturday, 4 July 2015

হযরত ইউসুফ আঃ

আব্দুল্লাহ ইবনু ওমর (রাঃ) হ’তে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ইউসুফ (আঃ) সম্পর্কে বলেন, الكريمُ بنُ الكريمِ بنِ الكريمِ بنِ الكريمِ يوسفُ بنُ يعقوبَ بنِ اسحاقَ بنِ ابراهيمَ عليهمُ السلامُ- ‘নিশ্চয়ই মর্যাদাবানের পুত্র মর্যাদাবান, তাঁর পুত্র মর্যাদাবান, তাঁর পুত্র মর্যাদাবান। তাঁরা হলেন ইবরাহীমের পুত্র ইসহাক, তাঁর পুত্র ইয়াকূব ও তাঁর পুত্র ইউসুফ ‘আলাইহিমুস সালাম’ (তাঁদের উপর শান্তি বর্ষিত হৌক!)।[1]

নবীগণের মধ্যে হযরত ইউসুফ (আঃ) হ’লেন একমাত্র নবী, যাঁর পুরা কাহিনী একটি মাত্র সূরায় ধারাবাহিকভাবে বর্ণিত হয়েছে। সূরা ইউসুফ-এর ১১১টি আয়াতের মধ্যে ৩ থেকে ১০১ আয়াত পর্যন্ত ৯৯টি আয়াতে ইউসুফের কাহিনী বিবৃত হয়েছে। এ ছাড়া অন্যত্র কেবল সূরা আন‘আম ৮৪ এবং সূরা মুমিন ৩৪ আয়াতে তাঁর নাম এসেছে।


রোজাবস্থায় বীর্যপাত ও স্বপ্নদোস

রোযাবস্থায় বীর্যপাত এবং স্বপ্নদোষের বিধান
আলহামদুলিল্লাহ্ ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু
আলা রাসূলিল্লাহ, আম্মাবাদঃ
রামাযান মাসে সাউম পালনকারী ভাইদের পক্ষ
থেকে উপরোক্ত বিষয়ে প্রায় প্রায় প্রশ্ন করা হয়।
এ সম্পর্কে শরীয়ার সঠিক বিধান না জানা থাকার
কারণে অনেকে অনেক রকমের ধারণা করে। কেউ
মনে করে তার রোযা নষ্ট হয়ে গেছে, কেউ বলে
রোযা মাকরূহ হয়ে গেছে, কেউ ভাবে তার দ্বারা
গুনাহ হয়ে গেছে আর কেউ সংশয়ে থাকে। তাই
সংক্ষিপ্তাকারে বিষয়টির শারঈ সমাধান উল্লেখ
করার নিয়ত করেছি। আল্লাহই তাওফীকদাতা।
প্রথমতঃ আমাদের মনে রাখা উচিৎ যে, রোযা/


সূরা কাহাফে লুকানো রহস্য ও দাজ্জাল

সূরা কাহাফে লুকানো রহস্য ও দাজ্জাল
By: sharif khan
সূরা কাহাফে লুকানো রহস্য ও
দাজ্জাল
কখনো ভেবে দেখেছেন কি কেন আল্লাহর রাসূল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের
প্রতি জুমু’আর দিন সূরা কাহাফ পাঠ করতে
বলেছেন? আসুন জানার চেষ্টা করি,
এই সূরাটিতে মোট চারটি শিক্ষণীয় ঘটনা আছে,
প্রতিটি ঘটনাতেই আছে বুদ্ধিমান লোকদের জন্য
উপদেশ। আসুন সেই ঘটনাগুলো ও তার শিক্ষাগুলো
কি জানার চেষ্টা করিঃ

কবরের আযাব

কবরের আযাব
By: sharif khan
হযরত সামুরা বিন জুনদুব(রা) বলেন, রাসুল
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রায়ই তার
সাহাবীদেরকে জিজ্ঞেস করতেন যে, তোমাদের
মাঝে কেউ কি কোনো স্বপ্ন দেখেছ ?একদিন
সকালে তিনি নিজেই বলতে লাগলেন যে, আজ
রাতে আমার নিকট দুজন লোক এল এবং বায়তুল
মুকাদ্দাসের দিকে নিয়ে গেল।যাওয়ার পথে আমরা
শায়িত একটি লোকের নিকট দিয়ে অতিক্রম

Copyright @ 2013 নবীদের কাহিনী.